রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখক, কবি, সাহিত্যিক, সুরকার এবং সামাজিক সংস্কারক। তিনি ১৮৬১ সালের ৭ই মে কলকা তায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জীবনে একজন বিশ্ববিখ্যাত কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক, সমাজসেবী, শিল্পী এবং শিক্ষাবিদ হিসেবে পরিচিত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একজন সম্পদবান জমিদার এবং মা সরলা দেবী ছিলেন একজন পতিতা পদে থাকা সাধারণ বাঙালি মহিলা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিক্ষাগত ক্ষেত্রে আলোচ্য সাফল্য অর্জন করেন। তিনি প্রথমে হোম-স্কুলে পড়া শুরু করেন এবং পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে অধ্যাপনা ও শিক্ষার্থী দ্বারা প্রভৃতি নেন। তবে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পঠিত বিষয়গুলোতে আত্মস্থ পাওয়ায় তিনি ভেবেন যে, সাহিত্য, সংগীত ও সামাজিক সংস্কারকতায় তাঁর সঠিক অবদান থাকবে।
সাহিত্যিক পথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কবিতা “অভিমান” ১৮৭৮ সালে প্রকাশিত হয়। এরপর তিনি বিভিন্ন সাহিত্যিক রচনা প্রকাশ করেন এবং লেখনীতে তাঁর মাধ্যমে নতুনত্ব এবং স্বাধীনতা একটি অনবদ্য পান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্য বিশ্বের বৃহত্তম কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” যা ১৯১০ সালে প্রকাশিত হয়, তাঁর বিখ্যাততম কাব্যগ্রন্থ হিসাবে পরিচিত।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনে সংগীত আর সাহিত্য একইসাথে চলে গিয়েছিল। তিনি নিজেই গান এবং সঙ্গীত নির্মাণ করতেন এবং এতেই তাঁর সহজ কবিতা এবং গানের রচনার মতন রুপ পাওয়া যেত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংগীতে একটি নতুন ধারা নিয়েছিলেন যা বাঙালি সঙ্গীতে রচনা করতেন, তাকে “রবীন্দ্রসঙ্গীত” বলা হয়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাঙালি সমাজে একজন গৌরবময় ব্যক্তির স্থান রয়েছিল। তিনি পরিষ্কার চিন্তাময় এবং সামাজিক কার্যকর ব্যক্তি ছিলেন যার উদাহরণ এখনো পর্যন্ত অন্যায়ে অনেকেই অনুসরণ করে থাকেন। তিনি নিয়মিত সামাজিক পরিষদ, সাহিত্যিক সভা এবং সাংস্কৃতিক কর্মসূচি পরিচালনা করতেন এবং শিক্ষাবিদদের উৎসাহিত করতেন পঠানো দিয়ে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিচার ও সাহিত্যিক সৃষ্টিশক্তি কালের পার ছেড়ে এখনো একটি অনাপদ অংশ অবদান করে থাকে। তাঁর বিখ্যাত গান “আমার সোনার বাংলা” বাংলাদেশের সংগ্রামী আন্দোলনের জন্য একটি প্রতীক হিসেবে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে আদর্শ করে যায়। তিনি ১৯১৩ সালে নোবেল সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন এবং এখনো তাঁর গল্প, কবিতা, নাটক ও সংগীত বাংলা সাহিত্যের একটি স্বর্ণময় অধ্যায় হিসাবে পরিচিত।
তিনি স্বদেশে এবং বিদেশে অনেকগুলো দেশে ভ্রমণ করেন এবং তাঁর বিদেশী যাত্রা সাহিত্যিক, দার্শনিক, বিচারক, সমাজসেবী ও সাধারণ মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনের শেষ দিকে তিনি অবসর নেন ৭ই আগস্ট, ১৯৪১ সালে। তাঁর বিদায়ে সাহিত্যিক জগতে একটি শোকজনক খাতা রচিত হয়েছে, কারণ তিনি একজন দার্শনিক, কবি এবং বিচারক হিসেবে পরিচিত ছিলেন, একটি দেশপ্রেমী এবং মানবিক মূল্যবোধের প্রতীক হিসেবে। তিনি আজও বাংলা ও বিশ্ব সাহিত্য ও সংস্কৃতির মধ্যে অলিখিত থাকেন।